মাতৃত্বকালীন ভাতা অনলাইন আবেদন 2024 (অক্টোবর আপডেট)
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ সরকার মা ও শিশুর স্বাস্থ্যের উন্নতির লক্ষ্যে বিভিন্ন ধরনের ভাতা প্রদানের ব্যবস্থা করেছে। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে মাতৃত্বকালীন ভাতা। এই ভাতা প্রদানের মূল লক্ষ্য হচ্ছে গর্ভবতী মহিলাদের আর্থিক সুরক্ষা নিশ্চিত করা যাতে তারা তাদের ও তাদের শিশুর স্বাস্থ্যের যত্ন নিতে পারেন। এই আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করবো কিভাবে মাতৃত্বকালীন ভাতা অনলাইন আবেদন পদ্ধতি, কী পরিমাণ টাকা প্রদান করা হয়, এবং ২০২৪ সালে কবে ভাতা দিবে সেই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।
পল্লী অঞ্চলের দরিদ্র গর্ভবতী মায়েদের অসহায়ত্বের কথা বিবেচনা করে তাদের দুঃখ-দুর্দশা লাঘব করার জন্য ২০০৭-০৮ অর্থবছরে দরিদ্র মায়েদের জন্য মাতৃত্বকালীন ভাতা প্রদান কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এই কর্মসূচির আওতায় দরিদ্র গর্ভবতী মায়েদের ভাতা প্রদানের পাশাপাশি স্বাস্থ্য-সেবা এবং অন্যান্য বিষয়ের উপর প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়ে থাকে। মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীন মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর এই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে।
মাতৃত্বকালীন ভাতা আবেদন
মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর কর্তৃক দরিদ্র মায়েদের জন্য মাতৃত্বকালীন ভাতা প্রদান কর্মসূচির আওতায় সমগ্র বাংলাদেশে ইউনিয়ন পর্যায়ে ২০১৫-১৬ পর্যন্ত ১০,৭৫,৭৮০ জন মাকে ৫৩৬,৯৪,৩৪,৩৪৩.৬৭ টাকা ভাতা প্রদান করা হয়েছে। পাশাপাশি জীবনের মান উন্নয়নের লক্ষ্যে সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। পাশাপাশি জীবনের মান উন্নয়নের লক্ষ্যে সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়। উক্ত ভাতা পাওয়ার ক্ষেত্রে একটি নিদিষ্ট আবেদন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয়।
ভাতা কর্মসূচির লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য:
- এসডিজি (SDG) লক্ষ্য অনুযায়ী মা ও শিশু মৃত্যুহার হ্রাস।
- মাতৃদুগ্ধপান হার বৃদ্ধি।
- গর্ভাবস্থায় পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণে উৎসাহিত করা।
- প্রসব ও প্রসবোত্তর স্বাস্থ্যসেবার গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি।
- পরিবার পরিকল্পনার হার বৃদ্ধি।
- ঘরোয়া সহিংসতা, তালাক ও বাল্যবিবাহ প্রবণতা হ্রাস।
- জন্ম নিবন্ধনের হার বৃদ্ধি।
- বিবাহ নিবন্ধনের হার বৃদ্ধি।
মাতৃত্বকালীন ভাতা আবেদন সেসকল গর্ভধারণ মহিলা করতে পারবে যাদের বয়স ২০ বছরের বেশি, মাসিক আয় ১৫ হাজার টাকার কম এবং পরিবারের কারো কৃষি জমি, মৎস চাষের জন্য কোনো পুকুর নেই এমন মানুষ অগ্রাধিকার পাবে। পরবর্তী ধাপ গুলোতে মাতৃত্বকালীন ভাতা আবেদন করা সংক্রান্ত সকল বিষয় গুছিয়ে কভার করা হয়েছে।
মাতৃত্বকালীন ভাতা কিভাবে পাওয়া যায়
প্রতিটি ইউনিয়ন বা উপজেলায় একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ বরাদ্দ থাকে। এই বরাদ্দের আওতায় প্রথম তিন মাসের বরাদ্দ এবং চলমান মাসের বরাদ্দ মিলিয়ে আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয়। ২০২৪ সালে ভাতার জন্য আবেদন করতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ শর্ত পূরণ করতে হবে। যেমন, আবেদনকারীকে চার থেকে পাঁচ মাসের গর্ভবতী হতে হবে।
এছাড়াও, তার নিজ নামে মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে এবং স্থানীয় ঠিকানা ব্যবহার করে আবেদন জমা দিতে হবে। পূর্বের বছর গুলোতে যেভাবে তিন মাসের বরাদ্দসহ প্রক্রিয়া চালু ছিল, এবারও যদি একই নিয়ম অনুসরণ করা হয়, তাহলে আবেদনকারীরা সহজে তাদের আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারবেন। তাছাড়া মাতৃত্বকালীন ভাতা অনলাইন আবেদন করার সম্পূর্ণ পদ্ধতি পরবর্তী ধাপে টিউটরিয়াল আঁকারে দেয়া রয়েছে।
মাতৃত্বকালীন ভাতা অনলাইন আবেদন 2024
১ম ধাপ: ওয়েবসাইটে প্রবেশ ও একাউন্টে লগিন
মাতৃত্বকালীন ভাতা অনলাইন আবেদন প্রক্রিয়ার প্রথম ধাপ হলো “মহিয়া বিষয়ক অধিদপ্তর” এর ওয়েবসাইটে প্রবেশ করা। এক্ষেত্রে গুগলে উক্ত কথাটি সার্চ করে প্রথম ওয়েবসাইটে প্রবেশ করুন।
বিকল্প: মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট: [https://dwa.gov.bd]
ওয়েবসাইটে প্রবেশের পর নিচে একটু স্ক্রোল করুন, এবং রাইট সাইড বারে দেখতে পাবেন “মা ও শিশু সহায়তা কর্মসূচির MIS লিংক” নামক অপশন, সেটিতে ক্লিক করুন। বুজতে অসুবিধে হলে নিচের দেয়া ছবিটি লক্ষ করুন।
এই পর্যায়ে আপনাকে একটি নতুন পেজ এ নিয়ে আসবে যেখানে লগিন করতে বলা হবে। যদি এই সাইটে আপনার পূর্বে কোনো একাউন্ট না থেকে থাকে তবে ইমেইল, নাম্বার, ইউজার নেম ও পাসওয়ার্ড দিয়ে সহজেই একাউন্ট খুলে ফেলতে পারবেন। যাইহোক, একাউন্টে লগিন করার সময় একটি ক্যাপচা পূরণ করতে হবে। একাউন্টে লগিন করার পরেই মাতৃত্বকালীন ভাতা অনলাইন আবেদন সংক্রান্ত কাজ শুরু হবে।
২য় ধাপ: আবেদন শুরু ও ব্যাসিক তথ্য প্রদান
একাউন্টে সফলভাবে লগিন করার পর প্রদর্শিত ড্যাশবোর্ড থেকে হাতের বাম আশে থাকা মেনুবার থেকে “আবেদন” অপশনটি চিহ্নিত করুন, এবং ক্লিক করুন। এরপর নতুন আবেদন নামক আরেকটি অপশন আসবে সেটিতেও ক্লিক করুন।
এবার আপনার সামনে একটি ফরম প্রদর্শিত হবে, যেখানে আবেদনকারীর যাবতীয় সকল তথ্য প্রদান করতে হবে। প্রথমেই আবেদনকারীর ব্যক্তিগত তথ্য দিতে হবে। মূলত জাতীয় পরিচয়পত্রের নাম্বার দেয়ার পরেই এখানে বেশ কিছু তথ্য অটোমেটিকভাবে ফিল হয়ে যাবে। আর যেগুলো হবে না সেগুলো একেক করে দিতে হবে। এখানে যে যে তথ্য গুলো সাবমিট করতে হবে সেগুলো হলো:
- আবেদনকারীর নাম
- পিতার নাম
- মাতার নাম
- স্বামীর নাম
- ব্যাচ
- যে নামে পরিচিত
- জন্মস্থান
- ধর্ম
- মোবাইল নাম্বার
- শিক্ষাগত যোগ্যতা
- রক্তের রুপ
- বৈবাহিক তথ্য
ব্যক্তিগত তথ্য দেয়ার পরে আপনার আবেদনকারীর ঠিকানা সংক্রান্ত তথ্য, তথা বর্তমান ঠিকানা ও স্থায়ী ঠিকানা সম্পর্কে জানতে চাওয়া হবে। এক্ষেত্রে বিস্তারিত ঠিকানা যেমন:
- ওয়ার্ড নং
- ইউনিয়ন
- উপজেলা
- জেলা
- বিভাগ
ইত্যাদি তথ্য গুলো সাবমিট করতে হবে। একইভাবে স্থায়ী ঠিকানার ক্ষেত্রেও করতে হবে। আর যদি উভয়টি একই স্থানেই হয় তবে নিচের দেয়া ছবিতে লক্ষ্য করে “একই” নামক টিক মার্কে টিক দিয়ে দিলেই হবে।
৩য় ধাপ: আনুসাঙ্গিক তথ্য প্রদান
এই পর্যায়ে এসে আরো কিছু তথ্য প্রদান করতে হবে যেখানে থাকবে আর্থ-সামাজিক তথ্য ও স্বাস্থ্যগত তথ্য। আর্থ-সামাজিক তথ্যের সেকশনে আপনাকে আর্থিক সব তথ্য যেমন: জমির পরিমাণ, প্রধান পেশা, স্বামীর মাসিক আয়, পায়খানা ও বিদ্যুতের সুবিধা আছে কি-না ইত্যাদি জাতীয় প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে।
অন্যদিকে, স্বাস্থগত তথ্য সেকশনে গর্ভধারণের ক্রম (কত নাম্বার বাচ্চা) এবং গর্ভধারণের সময়কাল সংক্রান্ত তথ্য দিতে হবে। সবশেষে পেমেন্ট সংক্রান্ত তথ্যও দিতে হবে। এক্ষেত্রে পেমেন্টের ধরণ, হিসাবের নাম ও হিসাব নং সিলেক্ট করে দিবেন।
সেসব তথ্য সাবমিট করার পর এবার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ, তথা ছবি/স্বাক্ষর ও গর্ভধারণ প্রমান সনদ সাবমিট করতে হবে। এক্ষেত্রে প্রতিটি ছবির ১০০ KB এর মধ্যে রাখতে হবে। স্বাক্ষর ও ছবির অনলাইন সফট কপি পূর্ব থেকেই প্রস্তুত করে রাখতে হবে। পাশাপাশি ANC কার্ডের ছবিও তুলে রাখতে হবে, এখানে আপলোড করার জন্য।
৪র্থ ধাপ: আবেদন জমা ও ডাউনলোড
সকল ডকুমেন্টস ও ফরমে থাকা সকল অপশনের তথ্য দেয়ার পর একদম উপরের দিকে “সংরক্ষন করুন” বাটনে ক্লিক করুন। অবশ্যই সাবমিট করার আগে আরেকবার সকল তথ্য ভালোভাবে দেখে নিবেন।
আবেদন সংরক্ষন বাটনে ক্লিক করার পর পুরো আবেদন ফরমটি প্রিন্ট করে নেয়ার অপশন আসবে, সেখানে ক্লিক করে প্রিন্ট অথবা pdf ডাউনলোড করে রাখবেন, যা পরবর্তী সময়ে প্রয়োজন হবে।
মাতৃত্বকালীন ভাতা অনলাইন আবেদন ফরম
মাতৃত্বকালীন ভাতা অনলাইন আবেদন ফরম মূলত উপরে উল্লেখিত পদ্ধতিতে আবেদন করার পর যেটা প্রিন্ট আউট করবেন সেটিই। তবে আপনি যদি মাতৃত্বকালীন ভাতা আবেদন ফরম (অফলাইন) খুজে থাকেন তবে নিচের দেয়া ছবিটি লক্ষ্য করুন। এটিই মূলত মাতৃত্বকালীন ভাতা আবেদন ফরম যা হাতে পূরণ করে জমা দিতে হবে।
আপনার সুবিধার্থে নিচে মাতৃত্বকালীন ভাতা আবেদন ফরম এর পিডিএফ দিয়ে দিচ্ছি, এটা প্রিন্ট আউট করে তারপর অফলাইনে আবেদনের ক্ষেত্রে ব্যবহার করবেন।
মাতৃত্বকালীন ভাতা কত টাকা
২০২৪ সালে এসে প্রতি মাসে ৮০০ টাকা করে প্রদান করা হয় এবং এই সহায়তা মোট ৩৬ মাস পর্যন্ত চালু থাকে। তিন বছরের শেষে মোট ২৮,৮০০ টাকা পাওয়া যায়।
প্রাপ্ত এই অর্থটি মূলত সন্তানের খাবার কেনার জন্য ব্যবহৃত হতে পারে, বিশেষ করে যেমন- গুঁড়া দুধ, শিশুর অন্যান্য খাবার ইত্যাদি। যদিও কেউ ইচ্ছে করলে পুরো অর্থ সঞ্চয়ও করতে পারেন। যদি এই অর্থ ব্যাংকে সঞ্চয় রাখা হয়, তাহলে সুদসহ এর পরিমাণ আরও বেড়ে যায়, এবং এই টাকা ভবিষ্যতে সন্তানের বিভিন্ন প্রয়োজনে ব্যবহার করা যেতে পারে।
শুরু থেকে এই পর্যন্ত মাতৃত্বকালীন ভাতার টাকার পরিমাণ প্রতিনিয়তই বেড়েছে। মাতৃত্বকালীন ভাতা প্রদান কর্মসূচি শুরু হয়েছিলো ২০০৭-২০০৮ অর্থবছর থেকে তখন ভাতা ছিলো ৩০০ টাকা। আর বর্তমানে ২০২৪-২৫ অর্থছরে মাতৃত্বকালীন ভাতা ৮০০ টাকা প্রতি মাসে দেয়া হয়। নিম্মে একটি ছকে বিভিন্ন সময়ে ভাতার পরিমাণের বিস্তর বিবরনী দেয়া হলো।
অর্থবছর | জেলা সংখ্যা | উপজেলা সংখ্যা | ইউনিয়ন সংখ্যা | ভাতাভোগীর সংখ্যা | মাসিক ভাতা | মোট ব্যয় (টাকা) |
২০০৭-২০০৮ | ৬২টি | ৩৩৫টি | ৩০০০টি | ৪৫০০০ জন | ৩০০ টাকা | ১৬,২০,০০,০০০ |
২০০৮-২০০৯ | ৬৪টি | ৪৩৭টি | ৪০০০টি | ৬০০০০ জন | ৩০০ টাকা | ২১,৬০,০০,০০০ |
২০০৯-২০১০ | ৬৪টি | ৪৮১টি | ৪৪৯৫টি | ৮০০০০ জন | ৩৫০ টাকা | ৩৩,৬০,০০,০০০ |
২০১০-২০১১ | ৬৪টি | ৪৮৪টি | ৪৪৯৫টি | ৮৮০০০ জন | ৩৫০ টাকা | ৩৬,৯৬,০০,০০০ |
২০১১-২০১২ | ৬৪টি | ৪৮৪টি | ৪৫০২টি | ১০১২০০ জন | ৩৫০ টাকা | ৪০,৫০,৪২,০০০ |
২০১২-২০১৩ | ৬৪টি | ৪৮৫টি | ৪৫৩৫টি | ১০১২০০ জন | ৩৫০ টাকা | ৪০,৫০,৪২,০০০ |
২০১৩-২০১৪ | ৬৪টি | ৪৮৬টি | ৪৫৪৬টি | ১১৬৩৮০ জন | ৩৫০ টাকা | ৫৩,১৭,০০,০০০ |
২০১৪-২০১৫ | ৬৪টি | ৪৮৮টি | ৪৫৪৭টি | ২২০০০০ জন | ৫০০ টাকা | ১৪২,৬২,৬০,০০০ |
২০১৫-২০১৬ | ৬৪টি | ৪৮৮টি | ৪৫৪৬টি | ২৬৪০০০ জন | ৫০০ টাকা | ১৫৮,৪০,০০,০০০ |
২০১৬-২০১৭ | ৬৪টি | ৪৮৯টি | ৪৫৫৩টি | ৫০০০০০ জন | ৫০০ টাকা | ৩১৭,০০,০০,০০০ |
মাতৃত্বকালীন ভাতা কবে দিবে
বিগত সময়ে কিছু ক্ষেত্রে গর্ভবতী ভাতার অর্থ প্রদানে বিলম্ব ঘটেছিল, তবে এই অর্থপ্রদান প্রক্রিয়া বন্ধ হয়ে যায়নি। উদাহরণস্বরূপ, ২০২৩ সালের জুন মাসে ছয় মাসের ভাতা একসঙ্গে প্রদান করা হয়েছিল যার পরিমাণ ছিলো ৬,৪০০ টাকা এবং তবে ৮,০০০ টাকা বিতরণ করা হয়েছিলো। যদিও কিছু কারণে মাঝে মাঝে বিলম্ব হতে পারে, তবে আবেদনকারীরা তাদের পাওনা অর্থ পেয়ে যাবেন বলে আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।
বর্তমানে (অক্টোবর, ২০২৪) মাতৃত্বকালীন ভাতার আবেদন শুরু হয়নি, তবে এই মাসের মধ্যেই আবেদন শুরু হবে এবং এরপরপরেই ভাতার টাকা প্রদান করা হবে।
চুড়ান্ত মন্তব্য
এই ছিলো মাতৃত্বকালীন ভাতা অনলাইন আবেদন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণটা। এই পদ্ধতি অনুসরণ করে ঘরে বসে মাতৃত্বকালীন ভাতা আবেদন করা যাবে। তবে বছরের একটি নিদিষ্ট সময়ে এই আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হয় তাই চলতি বছরে আবেদন কখন কখন হচ্ছে তা সম্পর্কে আপটুডেট থাকতে এখানে ক্লিক করুন।
One Comment